বিভিন্ন টিউমার চেনার উপায় প্রত্যেকের জানা প্রয়োজন

টিউমার শব্দটির সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত।টিউমার শব্দটি শোনার সাথে সাথে আমাদের ক্যান্সারের কথা মনে করে দেয়।সূতরাংবলা যায়, টিউমার একটি আতঙ্কের নাম। তবে টিউমার এবং ক্যান্সার সম্পূর্ণ আলাদা দুইটি শারীরিক সমস্যা, তাই যারা টিউমার ও ক্যান্সারের পার্থক্য জানেনা তাদের জন্য আমরা জানবো বিভিন্ন টিউমার চেনার উপায়।


টিউমার হলো কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। অন্যভাবে বলা যায়–শরীরের যেকোনো স্থানের কোষ সমূহ ধীরে ধীরে বা দ্রুততার সাথে বেড়ে ওঠাকে টিউমার বলা হয়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিভিন্ন ধরণের টিউমার চেনার উপায় সম্পর্কে আপনাদেরকে বিস্তারিত জানাবো।

বিনাইন টিউমার চেনার উপায়

আমরা বিনাইন টিউমার চেনার উপায় সম্পর্কে আপনাদেরকে অবগত করবো।

১। বিনাইন টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে একটি মাত্র আবরণ দ্বারা এই টিউমারটি আবৃত থাকে।

২। বিনাইন টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে এটি শরীরের অন্য কোনো স্থানে ছড়ায় না।

৩। বিনাইন টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে এটি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়।এটি হঠাৎ বড় হয়ে যায় না।

৪। বিনাইন টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে অপারেশন করলে ঠিক হয়ে যায়, সাধারণত আর বাড়ে না।

৫। বিনাইন টিউমার সাধারণত স্পর্শে নরম বা মাঝারি শক্ত এবং ব্যথাহীন হয়। অনেক সময় এটি চামড়ার নিচে মোটা গাঁটের মতো অনুভব হয়।

৬। এই ধরনের টিউমার সাধারণত এক জায়গায় সীমাবদ্ধ থাকে এবং অন্য অঙ্গ বা টিস্যুতে ছড়ায় না।

৭। বিনাইন টিউমার সাধারণত আশেপাশের চর্ম বা টিস্যুর গঠন পরিবর্তন করে না বা সংক্রমণ ঘটায় না।

ক্যান্সার বা ম্যালিগনেন্ট টিউমার চেনার উপায়

আমরা ম্যালিগনেন্ট টিউমার চেনার উপায় সম্পর্কে আপনাদেরকে অবগত করবো।
১। ক্যান্সার বা ম্যালিগনেন্ট টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে এই টিউমার গুলো কোন আবরণ দ্বারা আবৃত থাকে না।

২। ক্যান্সার বা ম্যালিগনেন্ট টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে অনিয়ন্ত্রিত ও অগোছালো ভাবে বৃদ্ধি পায়।

৩। ক্যান্সার বা ম্যালিগনেন্ট টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে এটি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং বড় হয়ে যায়।

৪। ম্যালিগনেন্ট বা ক্যান্সার টিউমার চেনার উপায়, অগোছালোভাবে বৃদ্ধি হওয়ার কারণে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় সংক্রমণ ঘটায়।

৫। ক্যান্সার বা ম্যালিগনেন্ট টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে শরীরের অন্যান্য স্থানে রক্তের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

৬। এই ধরনের টিউমার গুলো মূলত প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করলে ভালো হয়ে যায়। তবে পুনরায় হওয়ার সম্ভাবনা আছে।তাই দীর্ঘ সময় ধরে চিকিৎসা নিতে হয়।

৭। ম্যালিগনেন্ট বা ক্যান্সার টিউমার চেনার উপায়, এটি নিরেট বা শক্ত হয় এবং উপরের চর্ম আলাদা পৃথক মনে হয় না।

৮। ম্যালিগনেন্ট বা ক্যান্সার টিউমার চেনার উপায়, এই টিউমার সংলগ্ন গ্রন্থিসমূহ আক্রান্ত হয় এবং চাপ দিলে এতে যন্ত্রণা অনুভূত হয়।

৯। এতে আঘাত করলে বা অস্ত্রোপচার করলে ক্ষতি হয়। অস্ত্রোপচার করলে পরে প্রায়ই ক্যান্সার হতে দেখা যায়।

১০। ম্যালিগমেন্ট টিউমার এর বৃদ্ধি পাওয়ার গতি অত্যন্ত বেশি। ম্যালিগমেন্ট টিউমার এই ধরনের টিউমার ক্যান্সারের সৃষ্টি করে।

১১। শরীরের অন্যান্য স্থানে রক্তের মাধ্যমেও ম্যালিগন্যান্ট টিউমার ছড়িয়ে পড়ে। ক্যান্সার বা ম্যালিগন্যান্ট টিউমার প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে ভালো হয়ে যায়।

১২। এই টিউমারের ক্ষেত্রে পুনরায় হওয়ার সম্ভাবনা রয়ে যায়। পাশাপাশি ম্যালিগমেন্ট টিউমার নিরাময়ের জন্য দীর্ঘ চিকিৎসা নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে।

হাতে টিউমার চেনার উপায়

১। হাতে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ত্বকের নিচে নরম বা শক্ত চাকা দেখা যায়।

২। হাতে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ধীরে ধীরে বড় হতে পারে বা একই রকম থাকতে পারে।

৩। হাতে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ব্যথাহীন বা ব্যথাযুক্ত হতে পারে।

৪। হাতে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে অনেক সময় টিউমারে চাপ দিলে ব্যথা অনুভব হয়।

৫। হাতে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে নার্ভে চাপ পড়লে ঝিনঝিনে বা অবশ লাগতে পারে।

৬। হাতে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে টিউমারের উপর চামড়া লালচে, টানটান বা কালচে হতে পারে।

৭। হাতে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে মাঝে মাঝে ফেটে যেতে পারে।

৮। হাতে টিউমার থাকলে হাত বাঁকাতে বা নাড়াতে সমস্যা হতে পারে।

৯। টিউমার দ্রুত বড় হলে অথবা ওজন কমতে থাকলে তা ম্যালিগন্যান্ট হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

কপালে টিউমার চেনার উপায়

১। কপালে টিউমার চেনার উপায় সাধারণত ধীরে ধীরে বড় হয়, গোলাকৃতি ও স্পর্শে নরম বা মাঝারি শক্ত হয়। হালকা চাপে নড়তে পারে।

২।কপালে টিউমার চেনার উপায় ক্যান্সারজাতীয় টিউমার দ্রুত বাড়ে, শক্ত হয়, অনেক সময় চামড়ার সঙ্গে লেগে থাকে এবং নাড়ানো যায় না।

৩। কপালে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে বিনাইন টিউমার সাধারণত ব্যথাহীন হয়।

৪। যদি টিউমার চাপ দিলে ব্যথা করে, চুলকায় বা ঝুনঝুনি করে, তবে সেটা স্নায়ুতে চাপ দিচ্ছে অথবা প্রদাহ আছে বোঝাতে পারে।

৫। কপালে টিউমার চেনার উপায় স্বাভাবিক টিউমা্র চামড়ার রং সাধারণ থাকে।

৬। কপালে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে চামড়ার রং কালচে, লালচে, বা ঘায়ের মতো হয়ে যেতে পারে। চামড়ার উপর ফেটে যাওয়া, রক্ত পড়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

৭। যদি টিউমার হঠাৎ করে দ্রুত বাড়ে বা তার আকৃতি, রং, গঠন বদলে যায়, তাহলে সেটি পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

৮। টিউমারের আশেপাশে চুল পড়ে যাওয়া বা টানটান বা কঠিন চামড়া হলে সেটি অস্বাভাবিক ইঙ্গিত হতে পারে।

মাথায় টিউমার চেনার উপায়

১। মাথায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে নিয়মিত, তীব্র বা ভোরে উঠেই মাথাব্যথা শুরু হয়।

২। মাথায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ব্যথা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে ও সাধারণ ওষুধে উপশম হয় না।

৩। বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে উঠেই বমি হওয়া, যা স্বাভাবিক পেটের সমস্যা নয়।

৪। মাথায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ঝাপসা দেখা, ডাবল দেখা বা হঠাৎ অন্ধকার দেখা।

৫। মাথায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে শরীরের একপাশে দুর্বলতা, হাত-পা নাড়া কঠিন হয়ে যাওয়া।

৬। মাথায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে হঠাৎ অস্বাভাবিক ব্যবহার, মনোযোগের অভাব, ভুলে যাওয়া।

৭। মাথায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে আগে খিঁচুনি না থাকলেও হঠাৎ খিঁচুনি শুরু হওয়া।

৮। মাথার খুলির ওপর শক্ত বা নরম গাঁট অনুভব হওয়া, যা ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে।

৯। মাথায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে চাপ দিলে ব্যথা বা আশপাশে ব্যথা ছড়িয়ে যাওয়া।

১০। মাথায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে গাঁটের ওপরে চুল পড়ে যাওয়া, ঘা হওয়া বা রঙ পরিবর্তন।

ঘাড়ে টিউমার চেনার উপায়


১। ঘাড়ে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে অসম আকৃতি, খুব শক্ত এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

২। ঘাড়ে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে চাপ দিলে ব্যথা করে, গরম বা লাল হয়ে থাকতে পারে।

৩। ঘাড়ে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ঘাড়ে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে সাধারণত ব্যথাহীন।

৪। ঘাড়ে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে অনেক সময় ব্যথাহীন হলেও আশেপাশের টিস্যু চাপে পড়ে অস্বস্তি তৈরি করতে পারে।

৫। ঘাড়ে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছেচামড়ার নিচে একটু নাড়ানো যায়।

৬। ঘাড়ে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে নাড়ানো যায় না, গভীরে লেগে থাকে।

৭। চামড়া রঙ পরিবর্তন (লালচে, কালচে), ঘা হয়ে যাওয়া, চুলকানি বা চামড়া ফেটে যাওয়া – এগুলো অস্বাভাবিক।

৮। ওজন কমে যাওয়া, রাতের ঘাম, ক্ষুধা কমে যাওয়া, গলা ব্যথা বা গিলতে কষ্ট হওয়া – এগুলো ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

গলায় টিউমার চেনার উপায়

১। গলায় টিউমার চেনার উপায়, গলায় স্পষ্ট একটি গাঁট বা স্ফীত অংশ দেখা গেলে সেটা টিউমার হতে পারে।

২। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে বিনাইন টিউমার সাধারণত গোল, নরম বা মাঝারি শক্ত এবং ধীরে বাড়ে।

৩। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ক্যান্সারজাতীয় টিউমার হতে পারে শক্ত, দ্রুত বাড়ে এবং চামড়ার সঙ্গে লেগে যায়।

৪। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে গলায় টিউমার থাকলে গিলতে ব্যথা বা কষ্ট হয়।

৫। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে খাবার গলায় আটকে যাওয়ার মতো অনুভব হতে পারে।

৬। টিউমার যদি কণ্ঠনালী বা আশপাশের স্নায়ুতে চাপ দেয়, তবে কণ্ঠস্বর বসে যেতে পারে বা বদলে যেতে পারে।

৭। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে কণ্ঠ ভেঙে যাওয়া বা গলা বসে থাকা চিন্তার বিষয়।

৮। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে বিনাইন টিউমার সাধারণত নাড়ানো যায় ও ব্যথাহীন।

৯। ক্যান্সারজাতীয় টিউমার সাধারণত শক্ত, নড়ানো যায় না এবং আশেপাশে ব্যথা বা চাপ তৈরি করে।

১০। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ওজন কমে যাওয়া।

১১। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ঘন ঘন কাশি বা রক্তসহ কাশি।

১২। গলায় টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে কানের ব্যথা বা শ্রবণ সমস্যা।

পিঠে টিউমার চেনার উপায়

১। বিনাইন টিউমার যেমন লিপোমা (চর্বিযুক্ত টিউমার) সাধারণত নরম, গোলাকার এবং স্পর্শে নাড়ানো যায়।

২। ক্যান্সারজাতীয় টিউমার শক্ত, অসম আকৃতি ও চামড়ার সঙ্গে লেগে থাকা অবস্থায় থাকে।

৩। পিঠে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে বিনাইন টিউমার ধীরে ধীরে বাড়ে।

৪। পিঠে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ক্যান্সার টিউমার দ্রুত আকারে বড় হয় এবং গভীরে ছড়িয়ে পড়ে।

৫। পিঠে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে পিঠে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে সাধারণত লিপোমা ব্যথাহীন হয়।

৬। কিন্তু স্নায়ুর টিউমার হলে চাপ পড়ে ব্যথা, ঝিনঝিনে অনুভূতি, বা এক জায়গায় অসাড়ভাব দেখা দেয়।

৭। টিউমারের ওপরে যদি ত্বকে রঙের পরিবর্তন হয় (লাল, কালচে বা ঘা), তাহলে ক্যান্সারজাতীয় হতে পারে।

৮। পিঠে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে চুলকানি, রক্ত পড়া বা ঘা হলে তা সতর্কতার লক্ষণ।

কোমরে টিউমার চেনার উপায়

১। কোমরে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে সাধারণ কোমর ব্যথার থেকে বেশি সময় ধরে থাকে, বিশ্রামেও আরাম হয় না।

২। কোমরে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে কোমরে অস্বাভাবিক কোনো চাকা বা ফুলে থাকা দেখা যেতে পারে।

৩। কোমরে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে বিশেষ করে পা অবশ হয়ে যাওয়া বা চলাফেরায় সমস্যা হওয়া।

৪। কোমরে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।

৫। কোমরে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে বিশেষ করে যদি ইনফ্ল্যামেটরি বা ম্যালিগন্যান্ট টিউমার হয়।

৬। কোমরে টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ব্যথা পায়ের দিকে ছড়িয়ে পড়ে, যদি স্নায়ুতে চাপ পড়ে।

ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায়

১। ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে খুব অল্প সময়ের মধ্যে গাঁট বা টিউমার দ্রুত বড় হয়ে যায়।

২। ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে অসমান বা অমসৃণ, শক্ত এবং অনমনীয় গাঁট।

৩। ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে টিউমারটি স্পর্শে ব্যথা করে বা চারপাশে ব্যথা ছড়িয়ে পড়ে।

৪। ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে গাঁটের ওপরের চামড়ার রঙ কালচে বা লাল হয়ে যেতে পারে।

৫। ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে ঘা হয়ে যাওয়া বা রক্ত-পুঁজ পড়া বা দীর্ঘস্থায়ী কোনো ঘা থাকা।

৬। ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে খাওয়ার রুচি কমে যাওয়া ও দ্রুত ওজন কমে যাওয়া।

৭। ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে বারবার হালকা জ্বর, ঘাম, ক্লান্তি ও শক্তিহীনতা।

৮। ক্ষতিকর টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে যদি টিউমার কাছাকাছি অঙ্গ বা নার্ভে চাপ দেয়, ফলে পা অবশ হয়ে যাওয়া।

পরিশেষে আমরা বলতে পারি, সাধারণ টিউমার ধীরে বাড়ে, ব্যথাহীন থাকে এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়ায় না। বিপরীতে, ক্ষতিকর টিউমার দ্রুত বৃদ্ধি পায়, ব্যথা ও অস্বস্তি তৈরি করে, আশপাশের টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং জীবনঝুঁকি তৈরি করে। যেকোনো অস্বাভাবিক টিউমার দীর্ঘস্থায়ী হলে দেরি না করে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ প্রাথমিক অবস্থায় শনাক্ত হলে অনেক ক্ষতিকর টিউমারও সফলভাবে চিকিৎসা করা যায়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url